উপকারিতা:
1. **উচ্চ ভিটামিন সি**: আমে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
2. **উচ্চ ফাইবার**: আমে থাকা ফাইবার হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করতে সাহায্য করে।
3. **অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট**: আমে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
4. **ভিটামিন এ**: আমে ভিটামিন এ থাকে যা চোখের জন্য খুবই উপকারী।
5. **হৃদযন্ত্রের জন্য ভালো**: আমে থাকা পটাসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
6. **ত্বকের জন্য উপকারী**: আমের ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
7. **ওজন কমাতে সাহায্য করে**: আমে ফাইবার থাকার কারণে এটি খাবারের পর পেট ভরানোর অনুভূতি দেয়, যা ওজন কমাতে সহায়তা করে।
8. **রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ**: আমে থাকা পুষ্টিগুণ রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
9. **ডিটক্সিফিকেশন**: আম লিভার পরিষ্কার করতে সহায়তা করে।
10. **মস্তিষ্কের জন্য ভালো**: আমে থাকা ভিটামিন বি৬ ও গ্লুটামিন মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
অপকারিতা:
1. **অতিরিক্ত ক্যালোরি**: বেশি আম খেলে ক্যালোরি ইনটেক বেড়ে যেতে পারে, যা ওজন বাড়াতে পারে।
2. **অ্যালার্জি**: কিছু মানুষের মধ্যে আমের প্রতি অ্যালার্জি থাকতে পারে।
3. **রক্তে শর্করা বৃদ্ধি**: অতিরিক্ত আম খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।
4. **পেটের সমস্যা**: অতিরিক্ত আম খেলে ডায়রিয়া বা হজমে সমস্যা হতে পারে।
5. **কিডনির সমস্যা**: আমে থাকা অক্সালেট কিডনি পাথরের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
6. **অ্যাসিডিটি**: অনেক বেশি আম খেলে অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে।
7. **পেস্টিসাইড**: বাজারে পাওয়া অনেক আমে পেস্টিসাইড ব্যবহার করা হয়ে থাকে, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
8. **জ্বর**: কিছু ক্ষেত্রে বেশি আম খেলে শরীরে তাপমাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
9. **র্যাশ**: আম খাওয়ার পর কিছু মানুষের ত্বকে র্যাশ বা ফুসকুড়ি হতে পারে।
10. **শ্বাসকষ্ট**: কিছু মানুষের ক্ষেত্রে আম খাওয়ার পর শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
No comments:
Post a Comment